| |
ভিডিও
ads for promotions
/
আগামী ৫ বছরে ইউরোপে ১০ লাখ কর্মীর কর্মসংস্থান করা যাবে’- ইতালি বাংলা সমন্বয় উন্নয়ন সমিতির

আগামী ৫ বছরে ইউরোপে ১০ লাখ কর্মীর কর্মসংস্থান করা যাবে’- ইতালি বাংলা সমন্বয় উন্নয়ন সমিতির

নিউজ ডেস্ক: নাগরিক আলো

প্রকাশিত: 14 October, 2024

  • 31
সোমবার (১৪ অক্টোবর) বেলা ১১টায় বাংলাদেশ রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন (ক্র্যাব) মিলনায়তনে বাংলাদেশ মাইগ্রেশন ডেভেলপমেন্ট ফোরাম (বিএমডিএফ), ইতালি বাংলা সমন্বয় উন্নয়ন সমিতি এবং বাংলাদেশের প্রবাসী উন্নয়ন সমিতির যৌথ সংবাদ সম্মেলনের তিনি এই দাবি করেন।

ভাষা শিক্ষা সঙ্গতিপূর্ণ দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে বছরে ইউরোপে ১০ লাখ কর্মীর কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন ইতালি বাংলা সমন্বয় উন্নয়ন সমিতির সভাপতি শাহ মোহাম্মদ তাইফুর রহমান।

তিনি বলেন, বর্তমানে ইউরোপে এক কোটি শ্রমিক ঘাটতি রয়েছে। এই ঘাটতি পূরণে বিশেষ করে ইতালি জার্মান সরকার বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিতে ব্যাপক আগ্রহ দেখাচ্ছে। বাংলাদেশ থেকে যারা যাচ্ছে তারা নিজেদেরকে সঠিকভাবে প্রস্তুত না করেই যাচ্ছে, এতে ওইসব দেশের শ্রমবাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। প্রয়োজনের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ দক্ষতা ভাষা জানা শ্রমিকের অভাবে এই সুযোগ আমরা কাজে লাগাতে পারছি না। ভাষা শিক্ষা নিয়োগকর্তাদের চাহিদার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে দক্ষ করে তোলার মাধ্যমে আগামী বছরে ১০ লাখ বাংলাদেশি কর্মীকে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে প্রেরণ করা সম্ভব।

সোমবার (১৪ অক্টোবর) বেলা ১১টায় বাংলাদেশ রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন (ক্র্যাব) মিলনায়তনে বাংলাদেশ মাইগ্রেশন ডেভেলপমেন্ট ফোরাম (বিএমডিএফ), ইতালি বাংলা সমন্বয় উন্নয়ন সমিতি এবং  বাংলাদেশের প্রবাসী উন্নয়ন সমিতির যৌথ সংবাদ সম্মেলনের তিনি এই দাবি করেন।

শাহ মোহাম্মদ তাইফুর রহমান বলেন, ‘বর্তমানে ঢাকায় ইতালির দূতাবাসে ভিসা প্রসেসিং নিয়ে যে জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে এর মূল কারণ তাদের জনবলের ঘাটতি। দূতাবাসের বর্তমান স্বাভাবিক ভিসা প্রসেসিং সক্ষমতা মাসে মাত্র আড়াই হাজার থেকে তিন হাজার। ঢাকাস্থ ইতালির দূতাবাস ডিসেম্বরের মধ্যে অন্তত ২০ হাজার পাসপোর্ট ডেলিভারী করার ঘোষণা দিয়েছে। কিন্তু এই মুহুর্তে ইতালির ভিসা প্রত্যাসীর সংখ্যা প্রায় এক লাখ দশ হাজার। এই সক্ষমতা দিয়ে লক্ষাধিক ভিসা আবেদনকারীর সমস্যা সমাধান সম্ভব নয়। ২০২৩-২৪ সালে একসঙ্গে এক লাখের উপর ওয়ার্ক পারমিট বাংলাদেশে আসার কারণে বিশাল পরিমাণে ভিসা আবেদন জমা হয়েছে। জনবল কম থাকায় অ্যাপয়েন্টমেন্ট প্রদান ভিসা প্রসেসিংয়ের ক্ষেত্রে এই অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।

ইতালি সরকার এর মধ্যে ২০২৫ সালে স্পন্সর আবেদন এক নভেম্বর থেকে জমার প্রসেসিং ফরম খোলার ঘোষণা দিয়েছে। এর মানে হচ্ছে আগামী মাসে আরো ৩০/৪০ হাজার নতুন ওয়ার্ক পারমিট যুক্ত হবে এবং এতে আরো চাপ সৃষ্টি হবে। এই চাপ সামলাতে দূতাবাসের ভিসা সক্ষমতা অন্তত দশগুণ বৃদ্ধি করতে হবে। তার জন্য দরকার জনবল বাড়ানো। এই সমস্যা সমাধানে ইতালি সরকারের সঙ্গে কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে যেতে হবে।

 ইউরোপের শ্রমবাজারের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা চাইছি, লো-কস্টে ইউরোপে কর্মী পাঠানো। ইথিক্যাল মাইগ্রেশন বা জিরো কস্ট মাইগ্রেশনের কথা এসেছে। আমরা চাইছি দুই তিন লাখ টাকার মধ্যে ইউরোপে কর্মী পাঠানো। এর জন্য দরকার কর্মীদের ভাষা শেখানো  দক্ষ করে গড়ে তোলা। একজন কর্মীর ভাষা শিখতে কতো দিন লাগে, ছয় থেকে সাত মাস লাগে। ভাষা দক্ষতা অর্জন করতে এক থেকে দেড় লাখ টাকার বেশি লাগার কথা নয়। ভাষা জানলে একজন কর্মী অনলাইনে নিজেই নিয়োগ কর্তা খুঁজে নিতে পারবে।’ 



Share On:

0 Comments

No Comment Yet

Leave A Reply

Nagorik Alo is committed to publish an authentic, Informative, Investigate and fearless journalism with country’s people. A highly qualified and well knowledged young team of journalists always fetch real news of the incidents or contemporary events. Providing correct news to the country's people is one kinds of community service, Keeping this in mind, it always publish real news of events. Likewise, Nagorik Alo also promised to serve the Bangladeshi people who reside in out of the country.

সম্পাদক : মোঃ ইলিয়াস হোসেন ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : আরিফুর রহমান info@nagorikalo.com যোগাযোগ : 30/A, সাত্তার সেন্টার ( হোটেল ভিক্টরি) লেভেল 9, নয়া পল্টন, ঢাকা--১০০০ +8801753634332

© ২০২৩ nagorikalo.com