জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু বলেন, বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন ঐক্যের প্রতীক, গণতন্ত্রের অতন্দ্র প্রহরী। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে মানুষের অধিকার আদায়ের লড়াইয়ে তিনি কখনও মাথা নত করেননি। তাঁর মৃত্যুতে অভিভাবক শুন্য হয়ে পড়েছ দল ও দেশ।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক নার্গিস বেগম বলেন, দেশনেত্রী শুধু একটি দলের নেতা ছিলেন না, তিনি ছিলেন এই দেশের কোটি মানুষের আস্থার শেষ আশ্রয়স্থল। তাঁর চলে যাওয়া দেশের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।
বিপ্লব নামে একজন সাধারণ নাগরিক বলেন, খালেদা জিয়া দেশের রাজনীতির একটি বড় স্তম্ভ ছিলেন। তার শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে অনেক কথা হয়েছে, কিন্তু তার মৃত্যুতে দেশের রাজনীতিতে এক বিশাল শূন্যতা তৈরি হলো। আমরা আশা করি, তার দেখানো পথে রাজনীতিতে গণতান্ত্রিক চর্চা বজায় থাকবে।
এদিকে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির সাথে মিল রেখে যশোরেও সাত দিনের শোক পালনের প্রস্তুতি চলছে। আগামী কয়েকদিন জেলার প্রতিটি উপজেলা ও ইউনিয়নে কালো ব্যাজ ধারণ, পবিত্র কোরআন খতম এবং বিশেষ প্রার্থনা সভার আয়োজন করা হবে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।
0 Comments
No Comment YetLeave A Reply