আগামীর নির্বাচন নিয়ে দলীয় নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘আগামীতে যে নির্বাচন হবে, আপনাদের ১০০ পারসেন্ট গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি...
আপনারা কেউ ভাবতে পারেন, এখানে তো প্রধান প্রতিপক্ষ নাই কিংবা দুর্বল প্রতিপক্ষ, সুতরাং নির্বাচন খুব সহজ হবে। নো, নো অ্যান্ড নো। এই নির্বাচন অতীতের যেকোনো নির্বাচনের থেকে অনেক অনেক কঠিন হবে।
কাজেই নিজেদের সেভাবে প্রস্তুত করুন।
কর্মশালায় সমাপনী বক্তব্যে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা একটা রাজনৈতিক দল, আমরা নির্বাচনে যাব, সুতরাং আমরা নির্বাচন চাইব। এটা লুকোচুরির কোনো ব্যাপার না। জনগণের সমর্থনের ভিত্তিতে যারা আসবে, তারা দেশ চালাবে। কিন্তু আমরা আমি-ডামি নির্বাচনে বিশ্বাসী না, নিশিরাত বা ভোট-ডাকাতির নির্বাচনে বিশ্বাসী না। আমরা স্বচ্ছ ও স্বাভাবিক নির্বাচনে বিশ্বাসী, যেখানে মানুষ নির্ভয়ে ও নির্দ্বিধায় ভোট দেবে।
নেতা-কর্মীদের ঐক্য ও জনগণের আস্থা ধরে রাখার নির্দেশনা দিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘বিগত ১৫ বছর অত্যাচার, নির্যাতন, মিথ্যা মামলার শিকার আপনারা হয়েছেন। আমাদের সহকর্মীদের অনেকে হাসপাতালের মেঝেতে, হাতকড়া পরা অবস্থায় জেলে মৃত্যুবরণ করেছেন। এত অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করে আপনারা দলের ঐক্য, জনগণের আস্থাকে ধরে রেখেছেন। কিন্তু যারা নিজের স্বার্থ হাসিলের জন্য এই আস্থাকে, ঐক্যকে নষ্ট করার চেষ্টা করবে, তাদের শক্ত হাতে দমন করতে হবে।
দলের ঘোষিত ৩১ দফা কর্মপরিকল্পনা নিয়ে গ্রামে গ্রামে, ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘দেশের মানুষকে নিয়ে যেসব কর্মসূচি নিয়েছি, সে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চাইলে জনগণের সমর্থন নিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় যেতে হবে। তা না হলে এত দিনের আন্দোলন ব্যর্থ হয়ে যাবে। অনৈতিক ও খারাপ কাজ ত্যাগ করে এর বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিতে হবে।’
কর্মশালায় প্রধান আলোচক ছিলেন বিএনপি মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মওদুদ হোসেন আলমগীর। নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক খোকনের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য রেহানা আক্তার, বিএনপি কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, সহসাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা বিভাগ) নজরুল ইসলাম, নির্বাহী কমিটির সদস্য আজাহারুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া প্রমুখ।
আগামীর নির্বাচন নিয়ে দলীয় নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘আগামীতে যে নির্বাচন হবে, আপনাদের ১০০ পারসেন্ট গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি...আপনারা কেউ ভাবতে পারেন, এখানে তো প্রধান প্রতিপক্ষ নাই কিংবা দুর্বল প্রতিপক্ষ, সুতরাং নির্বাচন খুব সহজ হবে। নো, নো অ্যান্ড নো। এই নির্বাচন অতীতের যেকোনো নির্বাচনের থেকে অনেক অনেক কঠিন হবে। কাজেই নিজেদের সেভাবে প্রস্তুত করুন।
কর্মশালায় সমাপনী বক্তব্যে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা একটা রাজনৈতিক দল, আমরা নির্বাচনে যাব, সুতরাং আমরা নির্বাচন চাইব। এটা লুকোচুরির কোনো ব্যাপার না। জনগণের সমর্থনের ভিত্তিতে যারা আসবে, তারা দেশ চালাবে। কিন্তু আমরা আমি-ডামি নির্বাচনে বিশ্বাসী না, নিশিরাত বা ভোট-ডাকাতির নির্বাচনে বিশ্বাসী না। আমরা স্বচ্ছ ও স্বাভাবিক নির্বাচনে বিশ্বাসী, যেখানে মানুষ নির্ভয়ে ও নির্দ্বিধায় ভোট দেবে।
নেতা-কর্মীদের ঐক্য ও জনগণের আস্থা ধরে রাখার নির্দেশনা দিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘বিগত ১৫ বছর অত্যাচার, নির্যাতন, মিথ্যা মামলার শিকার আপনারা হয়েছেন। আমাদের সহকর্মীদের অনেকে হাসপাতালের মেঝেতে, হাতকড়া পরা অবস্থায় জেলে মৃত্যুবরণ করেছেন। এত অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করে আপনারা দলের ঐক্য, জনগণের আস্থাকে ধরে রেখেছেন। কিন্তু যারা নিজের স্বার্থ হাসিলের জন্য এই আস্থাকে, ঐক্যকে নষ্ট করার চেষ্টা করবে, তাদের শক্ত হাতে দমন করতে হবে।
দলের ঘোষিত ৩১ দফা কর্মপরিকল্পনা নিয়ে গ্রামে গ্রামে, ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘দেশের মানুষকে নিয়ে যেসব কর্মসূচি নিয়েছি, সে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চাইলে জনগণের সমর্থন নিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় যেতে হবে। তা না হলে এত দিনের আন্দোলন ব্যর্থ হয়ে যাবে। অনৈতিক ও খারাপ কাজ ত্যাগ করে এর বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিতে হবে।’
কর্মশালায় প্রধান আলোচক ছিলেন বিএনপি মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মওদুদ হোসেন আলমগীর। নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক খোকনের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য রেহানা আক্তার, বিএনপি কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, সহসাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা বিভাগ) নজরুল ইসলাম, নির্বাহী কমিটির সদস্য আজাহারুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া প্রমুখ।
Share On:
0 Comments
No Comment YetLeave A Reply