চতুর্থ দিনই বলে টার্ন উঠছিল। তাই লায়নই ছিলেন ইংল্যান্ডের জন্য বড় হুমকি। চতুর্থ দিন তিনি পেয়েছিলেন ৩ উইকেটের দেখা। লায়ন হয়তো ফাইফারের আশা করছিলেন। কিন্তু বিধি বাম! ৭৭তম ওভারে চোট পেয়ে মাঠ ছাড়তে হয় তাকে। এরপর খবর আসে, লায়ন এই ম্যাচ থেকেই ছিটকে গেছেন। ইংল্যান্ডের আশা কি তখন একটু বাড়েনি? বেড়েছিল হয়তো। কিন্তু স্টার্ক ও স্কট বোল্যান্ডের সামনে সেটা ধোপে টেকেনি। ৬০ রান করে অস্ট্রেলিয়ার জন্য বিপদজনক হয়ে উঠা স্মিথকে মিচেল স্টার্ক প্যাট কামিন্সের ক্যাচে পরিণত করেন। পরের দুটি উইকেটও তার।
স্মিথের বিদায়ের পর আরও শক্ত ভিত গাড়েন জ্যাকস। রান তুলে নিচ্ছিলেন কার্স। ইংল্যান্ডের চ্যালেঞ্জ নেমে আসে একশর নিচে। জ্যাকস ব্যক্তিগত ৪৭ রানের সময় স্টার্কের অফসাইডের বলে খোঁচা মারতে গিয়ে ক্যাচ তুলে নেন। এক হাতে সেই ক্যাচ ধরেন মার্নাস লাবুশেন। ৯৭ রানে পিছিয়ে থাকা ইংল্যান্ডের ম্যাচ সেখানেই শেষ।
জফরা আর্চার টিকতে পারেন মাত্র ১৪ বল, টাং ৩। ব্রাইডান কার্স শেষ পর্যন্ত অপরাজিতই থাকেন। ৬৪ বলে ৪ চার ও এক ছয়ে ৩৯ রান করেন তিনি। মিচেল স্টার্ক ও প্যাট কামিন্সের শিকার ৩ করে।
আলেক্স ক্যারের সেঞ্চুরিতে প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া করেছিল ৩৭১ রান। এরপর ইংল্যান্ডকে ২৮৬ রানে অলআউট করে দিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ৩৪৯ রান করে ইংল্যান্ডকে ৪৩৫ রানের টার্গেট দেয় তারা। দ্বিতীয় ইনিংসে সেঞ্চুরি করেন ট্রাভিস হেড।
0 Comments
No Comment YetLeave A Reply