জার্মানি কয়েক দশক ধরে বেগম জিয়ার সঙ্গে তাদের সম্পর্কের কথা স্মরণ করে। যার মধ্যে রয়েছে ২০০৪ সালে ঢাকা সফরের সময় জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী জোশকা ফিশারের সঙ্গে তার সাক্ষাৎ, পাশাপাশি ২০১১ সালে তার রাষ্ট্রীয় সফরের সময় জার্মান প্রেসিডেন্ট ক্রিশ্চিয়ান উলফের সঙ্গে তার সাক্ষাৎ।
তিনি বছরের পর বছর ধরে সিনিয়র জার্মান প্রতিনিধিদের সঙ্গে অন্য উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে অংশ নিয়েছিলেন।
তার মৃত্যুতে এই ক্ষতির মুহূর্তে জার্মানি জাতীয় জীবনে তার অবদানকে সম্মান জানায় এবং তার পরিবার, তার দল এবং বাংলাদেশের জনগণের প্রতি সমবেদনা জানায়।
দূতাবাসের শোকবার্তায় বলা হয়, আমাদের দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী বন্ধুত্ব বজায় রাখতে জার্মানি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
শোক বার্তায় যুক্তরাষ্ট্র জানায়, বেগম খালেদা জিয়া তার দেশের আধুনিক ইতিহাস গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন এবং তার নেতৃত্ব বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে বিশেষ অবদান রেখেছে।
এদিকে কানাডা সরকার বেগম খালেদা জিয়ার পরিবার ও জনগণের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছে। কানাডা আশা করে যে তার পরিবার এই কঠিন সময়ে শক্তি এবং সান্ত্বনা খুঁজে পাবে।
0 Comments
No Comment YetLeave A Reply