সংঘর্ষের প্রভাব সীমান্ত ছাড়িয়ে পড়েছে থাইল্যান্ডের পূর্বাঞ্চলীয় ট্রাট প্রদেশের উপকূলেও। নিরাপত্তাজনিত কারণে নৌবাহিনীর নির্দেশে সাময়িকভাবে মাছ ধরা বন্ধ রাখা হয়েছে।
ফলে কাজ হারিয়েছেন জেলেরা, বন্ধ হয়ে গেছে আয়ের একমাত্র পথ। স্থানীয় চেম্বার অব কমার্স বলছে, আয় বন্ধ হলেও ঋণের বোঝা থেকেই যাচ্ছে, যা চরম সংকটে ফেলেছে উপকূলীয় অর্থনীতিকে।
মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞার সরাসরি প্রভাব পড়েছে স্থানীয় বাজারে। যেখানে প্রতিদিন শত কেজির বেশি সামুদ্রিক মাছ ও চিংড়ি বিক্রি হতো, এখন তা নেমে এসেছে এক-পঞ্চমাংশে।
একই সঙ্গে অনিশ্চয়তায় পড়েছেন থাইল্যান্ডে থাকা পাঁচ লাখের বেশি কম্বোডীয় অভিবাসী শ্রমিক। যারা না পারছেন দেশে ফিরতে, না নিশ্চিত করতে পারছেন কাজের ভবিষ্যৎ। সব মিলিয়ে তাদের জীবন এখন স্থবির হয়ে পড়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও জানান, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় হওয়া যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়াকে আবারও ফিরিয়ে আনতে কাজ করছে ওয়াশিংটন। স্থানীয় সময় শুক্রবার তিনি বলেন, সোমবারের মধ্যেই যুদ্ধবিরতি কার্যকরে দুই দেশকে রাজি করানো সম্ভব হবে বলে তারা আশাবাদী।
0 Comments
No Comment YetLeave A Reply